সিজার পূর্বপ্রস্তুতি
গর্ভধারণের পর সর্বনিম্ন কত সপ্তাহে সিজার করা যায়?
সাধারণত ডাক্তাররা গর্ভধারনের ৩৯ সপ্তাহের পর সিজারের পরামর্শ দিয়ে থাকেন । কারন এর আগে সিজার করলে যে সন্তানের জন্ম দেয় সে সন্তান নানা ধরনের রোগে আক্রান্ত হতে পারে। যেমন: বাচ্চার শ্বাস নিতে কষ্ঠ হয়। যার ফলে কৃত্রিম শ্বাসের প্রয়োজন হয়। যার জন্য তাদের স্পেশাল কেয়ার ইউনিট বা নিওনেটাল আইসিইউতে রাখতে হবে। যাইহোক, জরুরী অবস্থায় (যেমন প্রিক্ল্যাম্পসিয়া) মা ও ভ্রূণের মৃত্যুর ঝুঁকি কমাতে আগে সিজারিয়ানের প্রয়োজন হতে পারে।
গর্ভের বাচ্চার ওজন কত হলে সিজার করা যায়?
বাচ্চা আকারে বড় হলে স্বাভাবিক প্রসব করা কঠিন হয়ে পড়ে। জন্মের সময় একটি সুস্থ শিশুর ওজন সাধারণত 2.5 থেকে 4 কেজি হয়। যদি শিশুর ওজন 4 কেজির বেশি হয় তবে শিশুটিকে সাধারণত অতিরিক্ত বড় বলে মনে করা হয়। এই ধরনের ক্ষেত্রে স্বাভাবিক ডেলিভারি বিভিন্ন জটিলতার ঝুঁকি বাড়ায় এবং সিজারিয়ান ডেলিভারির প্রয়োজনের সম্ভাবনা বাড়ায়।
সিজার করতে কত টাকা খরচ হয়?
সিজারিয়ান সেকশনের খরচ সরকারি হাসপাতালে আলাদা এবং বেসরকারি হাসপাতালে আলাদা। কোন ডাক্তার কোন প্রাইভেট হাসপাতাল বা চেম্বারে অপারেশন করছেন তার উপর নির্ভর করে খরচ কম-বেশি হতে পারে। বর্তমানে সরকারি হাসপাতালে সিজারিয়ান অপারেশনে আনুষঙ্গিক খরচসহ প্রায় ২ থেকে ১২ হাজার টাকা খরচ হতে পারে। এতে গড়ে প্রায় ৭ হাজার টাকা খরচ হয়।
বেসরকারী হাসপাতালে সিজারিয়ান অপারেশনের জন্য সাধারণত 30 থেকে 50 হাজার টাকা খরচ হয়। তবে কোনো জটিলতার কারণে রোগীকে আইসিইউ বা এইচডিইউতে রাখলে খরচ অনেক বেড়ে যেতে পারে। এসব বিবেচনা করে হাসপাতালে যাওয়ার আগে এবং সম্ভব হলে গর্ভাবস্থার সময় থেকেই প্রস্তুতি নেওয়া ভালো।
সিজার পরবর্তী সমস্যা
সিজার পরবর্তী খাদ্যাভ্যাস
- ভাজা
- কার্বনেটেড পানীয় বা কোমল পানীয়
- চা-কফির মতো খাবার
- অ্যালকোহল
সিজার পরবর্তী যৌনস্বাস্থ্য
সিজারের পর পুনরায় গর্ভধারণ
সিজার পরবর্তী স্বাভাবিক কাজকর্ম
গর্ভধারণের পর সর্বনিম্ন কত সপ্তাহে সিজার করা যায়?
সাধারণত ডাক্তাররা গর্ভধারনের ৩৯ সপ্তাহের পর সিজারের পরামর্শ দিয়ে থাকেন । কারন এর আগে সিজার করলে যে সন্তানের জন্ম দেয় সে সন্তান নানা ধরনের রোগে আক্রান্ত হতে পারে। যেমন: বাচ্চার শ্বাস নিতে কষ্ঠ হয়। যার ফলে কৃত্রিম শ্বাসের প্রয়োজন হয়। যার জন্য তাদের স্পেশাল কেয়ার ইউনিট বা নিওনেটাল আইসিইউতে রাখতে হবে। যাইহোক, জরুরী অবস্থায় (যেমন প্রিক্ল্যাম্পসিয়া) মা ও ভ্রূণের মৃত্যুর ঝুঁকি কমাতে আগে সিজারিয়ানের প্রয়োজন হতে পারে।
গর্ভের বাচ্চার ওজন কত হলে সিজার করা যায়?
বাচ্চা আকারে বড় হলে স্বাভাবিক প্রসব করা কঠিন হয়ে পড়ে। জন্মের সময় একটি সুস্থ শিশুর ওজন সাধারণত 2.5 থেকে 4 কেজি হয়। যদি শিশুর ওজন 4 কেজির বেশি হয় তবে শিশুটিকে সাধারণত অতিরিক্ত বড় বলে মনে করা হয়। এই ধরনের ক্ষেত্রে স্বাভাবিক ডেলিভারি বিভিন্ন জটিলতার ঝুঁকি বাড়ায় এবং সিজারিয়ান ডেলিভারির প্রয়োজনের সম্ভাবনা বাড়ায়।
সিজার করতে কত টাকা খরচ হয়?
সিজারিয়ান সেকশনের খরচ সরকারি হাসপাতালে আলাদা এবং বেসরকারি হাসপাতালে আলাদা। কোন ডাক্তার কোন প্রাইভেট হাসপাতাল বা চেম্বারে অপারেশন করছেন তার উপর নির্ভর করে খরচ কম-বেশি হতে পারে। বর্তমানে সরকারি হাসপাতালে সিজারিয়ান অপারেশনে আনুষঙ্গিক খরচসহ প্রায় ২ থেকে ১২ হাজার টাকা খরচ হতে পারে। এতে গড়ে প্রায় ৭ হাজার টাকা খরচ হয়।